নেই, সে নেই

অন্ধকার (জুন ২০১৩)

কনা
  • ১৯
  • ৭৪
জার্নি কি এক ধরনের টাইমমেশিন?যা কেবল অতীতে টেনে নিয়ে যায়?নাকি আচ্ছন্নতা,স্মৃতিমেদুর করে তোলা মায়া!নাহ্,এইসব আলতো শব্দ দীর্ঘভ্রমণে বোধহয় বলা যায়না ।তাও আবার বাসে।আষাঢ় মাসের রাত।আকাশ মেঘে ঢাকা।খানিক বৃষ্টি পরে ভ্যাপসা গরমেেক বিদঘুটে করে তুলেছে।ঘুটঘুটে অন্ধকার।জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকলে ধুর ছাই কিছুই দেখা যায়না।দিনের বেলা হলে কতকিছু দেখা যেত।একবার অনেক ছোটবেলায় দেখা এক বুনোফুলের দেখা মিলেছিল।কি জানি কি নাম সেই ফুলের?ঝোপে-ঝাড়ে ফুটে থাকত গুচ্ছ গুচ্ছ...বেগুনি,হলুদ,কমলা,লাল..ছোট্রছোট্র ফুলের গুচ্ছ!ভারি মিষ্টি সুবাস।
আজমিরি ঠিক করলো ঘুমিয়ে পরবে। জেগে-জেগে রাতকাটানোর বিলাসিতা থাক।পরশু পরীক্ষা অথচ আজই সকালে জেনেছে।কেন যে বাড়িতে এসেছিল?আফসোস হয়।পরক্ষণেই ভাবনা উল্টোদিকে হাঁটে।কেন আসবেনা?ক্লাস হচ্ছিল না,পরীক্ষা সবগুলোই শেষ এই কোর্সটা বাদ দিয়ে।স্যার কোন ডেটই দিচ্ছিল না।ক্লাসের অনেকেই তাই ঢাকা ছেড়েছিল।এখন আবার হুট করে সেই পরীক্ষা?সকালে জীসান ফোন দিয়েছিল।ঘুমচোখে রিসিভ করতেই ফাজিলের বাটার লাগানো ভয়েসটা বলল-.ৃ..ডারলংি লাভ ইউ!!
-’বদমায়েশ এতো সকালে ফোন দিলি ক্যান?’
কৃত্রিম রাগ করে জীসান।বলে-
”কেয়ামতের আর দেরি নাই।মানুষের উপকার করতে গেলে উল্টা গুতা মারে সবাই!
-কি হইছে ঠিক করে বল।
অনেকক্ষণ রসিয়ে-রসিয়ে গ্যাজালো ও।তারপর জানালো পরশু পরীক্ষা।
রাগ হয় খুব।হুট বললেই কি চলে আসা যায়?টিকেট পাওয়া ঝামেলা।খবর পেয়েই বাস কাউন্টারে দৌড়।ট্রেনের টিকেট পাবে না জানে।তো টিকেট পাওয়া গেল তবে দিনের না, রাতের।আব্বু-আম্মু টেনশনে অস্থির।একা মেয়ে রাতের বাসে?!!
মনে মনে ভেংচি কাটে আজমিরি।একা?
মেয়ে?
তো হয়েছে কি?
হুহ্!!
খেয়ে ফেলবে নাকি?
অসহ্য!
তবু বাবা-মা চিনÍা করবেই।কেন করে জানে সে।বয়স হল কুড়ি,অভিজ্ঞতা কম না।

সিট পেয়েছিল সি২।জানালার পাশে না।সি১এর মালিক এক আউলা যুবক।দেখতে তরুণ বয়সের রবিঠাকুর।আজমিরি প্রথমে উঠে বসেছিল।সি১ আসার পর সে ধীরে তার বিখ্যাত চোখ মেলে তাকিয়েছিল যুবকের চোখে।ব্যস ..
এখন সে বসে আছে জানালার পাশে।ছেলেটি নিজে থেকে দিয়ে দিয়েছে।রিমঝিমিয়ে হাসে সে।মেয়ে বলে প্রতিদিন যদি এতো এতো ঝামেলার ভেতর দিয়ে যেতে হয় তাহলে সুবিধাগুলি নেবে না কেন?
কিন্তু এই ছেলেকে এখনও পর্যন্ত ভালো মনে হচ্ছে।যথেষ্ট দূরত্ব বজায় রেখেছে।ভালোই হল।রাতে ঘুমানো যাবে।সন্ন্যাসী ঠাকুরের জয় হোক।ঘুম পাচ্ছে.....



যতোবার আজমিরি রাতের বেলায় জার্নি করেছে দেখেছে অনেক জায়গায় যতো রাতই হোক লোকজন জেগে রয়েছে।সবই অবশ্য পুরুষ মানুষ।লাইট জ্বলছে,গল্প চলছে,খাওয়া হচ্ছে...জমজমাট সব।তার সবসময় মনে হয়েছে এমন জায়গায় যদি হঠাৎ করে একা একটি মেয়ে চলে আসে,লোকজনের লুকানো নখ,গজদাঁত কি বেরিয়ে পরবে? ভ্যামপায়্যারের মতো রক্ত চাইবে কি মেয়েটির কাছে?
রক্ত এবং কান্না?
_”তুমি কি চাও সেখানে যেতে চাও?অভিজ্ঞতা নিতে চাও?”
আজমিরি চমকে ওঠে।ঝট করে পাশে তাকায়।দাড়িওয়ালার চোখ বন্ধ।তবে কেন মনে হচ্ছে এই লোকটাই কথা বলছে।
-”হুম,আমিই বলছি।কিভাবে সেটা থাক।বলো তুমি কি করবে?মুখে বলতে হবে না।মনে মনে জানিয়ে দাও।”
আজমিরির শরীর শিরশির করে ওঠে!
লোকটা কে?
লোকটা কি?

ভ্রম-১
আজমিরি নিজের ছায়া খোঁজে।নেই,নেই,সে নেই।পুরোপুরি অদৃশ্য!ছোট্র একটা বাজার বোধহয় এটা।বাস থামাতে লোকজন গণহারে নেমে পরেছে পরিবেশ দূষণ করতে।রাত ৩.১৫।একটা চায়ের দোকানে গান বাজছে।ডিম ভাজা হচ্ছে,চায়ের পানি ফুটছে।বাইপাস ধরে হুশ করে গাড়ি চলে যাচ্ছে।কতরকম যে শব্দ।সবজি দোকানে একটা কুকুর ঘুমোতে ঘুমোতে গো গো করছে।আজমিরি সব ঘুড়েঘুড়ে দেখে।ওর নিজেকে কেমন হালকা-পলকা লাগে।কেউ দেখতে পারছে না তাকে।ওড়না এদিক-ওদিক..যেদিক খুশি বেসামাল হোক,কেউ আর বাঁকা চোখে তাকাবে না।
পাশেই ঝোপে অনেক জোনাকপোকা উড়ছে।আজমিরির ভীষণ ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে।চিন্তাও আসে।যদি সাপ থাকে ওখানে।আবার ফিক করে হেসে ফেলে সে।সাপই তো;মানুষ তো আর নয়।

ভ্রম-২
একটা জোনাকিও ধরতে পারে না আজমিরি।শুধুই ছুটে বেড়ানো হল।তবু আবার হাত বাড়ায়।অন্ধকারে টের পায় না সে।কাঁটার খোঁচায় চমকে ওঠে।আজমিরি আরও চমকে ওঠে।তার বাস?কোথায় চলে এসছে সে?
কিছু দূরে আলো দেখা যাচ্ছে।আচমিরি পা পা করে হেঁটে ওদিকেই যায়।এটা কী কোন ক্লাব?ঘরটার বারান্দায় সিডি চলছে।মাঠ মতোন জায়গায় দশ-বারোজন লোক বসে হা করে হিন্দি সিনেমা দেখছে।গ্রামের লোকজনও আজকাল হিন্দি বোঝে তাহলে?বা্ব্বা!!আজমিরির মাথায় ঘুণপোকা গুনগুন করে।কী করবে সে।অদৃশ্য থেকে নিজে থেকে বাজারটাকে খুঁজবে,নাকি এদের জিজ্ঞেস করবে।এখানে ছেলে-পিলেই বেশি।কয়েকজন মাঝবয়সী আবার বুড়োও আছেন।কোন সমস্যা বাঁধে কে জানে।যাই হোক তাকে দৃশ্যমান হতে হবে।

ভ্রম-৩
পাভেলের সাথে এলাকার চেয়ারম্যানের বাড়ি যাচ্ছে আজমিরি।চেয়ারম্যান সাহেবের ছেলে সে।সঙ্গে মতিউর নামের কাঁচাপাকা চুলের লোকটাও আছে।আজমিরির ভীষণ ভয় করতে থাকে।ওরা সবাই তাকে বোঝাল যে,ভোরের আগে কোন বাস পাওয়া যাবে না।ততক্ষণ পর্যন্ত অপেক্ষা করবে সে পাভেলদের বাড়ি।কিন্তু মতিউর লোকটা কী যেন বলতে গিয়েছিল।পাভেল তাকাতেই চুপ করে গেল।কেমন খটকা লাগে।ছেলেটা ভালই মনে হচ্ছে,তবু…।যাই হোক,দেখা যাক সামনে কী হয়।নিজের অদৃশ্য হবার ক্ষমতাটা ভরসা দেয়।তবে সন্ন্যাসীঠাকুর বারবার সাবধান করে দিয়েছিল কিছুতেই যেন এটা তিনবারের বেশি প্রয়োগ করা না হয়।তাহলে চিরদিনের মতো্ অদৃশ্য হয়ে যাবে।সে করেছে মোটে একবার।
ঝিরঝিরে বৃষ্টিতে তিনজনেই বেশ ভিজে যায়।একটা দোত’লা বাড়ির সামনে এসে পাভেল জানায়-এটাই ওদের বাড়ি।বাড়িটাকে এক্কেবারে নিঝুম মনে হয়।অবশ্য অনেক রাত না এখন!বৃদ্ধা একজন মহিলা আজমিরিকে একটা রুমে বসিয়ে চলে যায়।পাভেলও আসে।জানায় বাড়ির সবাই ঘুমুচ্ছে।ভোরে সবার সাথে দেখা হবে।আজমিরি জিজ্ঞেস করে-আচ্ছা,বারান্দায় একজনকে চুপচাপ বসে থাকতে দেখলাম।উনি কে?
-আমার দাদাভাই।পাগলা মানুষ,সারারাত জেগে থাকেন।কথা বলতে পারেন না তো,তাই রাগ অনেক।
বকবক করতে থাকে পাভেল।আজমিরি একটু হাসে।ওর মনে হয় ছেলে কখন যাবে।একটু ঘুমুবে সে।পাভেল যায় কিন্তু..
দরজার কাছে গিয়ে না বেড়িয়ে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে সে।প্রচন্ড আতঙ্ক নিয়ে আজমিরি দেখে পাভেল দাঁত কেলিয়ে ওর দিকে এগিয়ে আসছে।ওর শরীর রিরি করে ওঠে।
অতঃপর আবার অদৃশ্য হ’বার গল্প..!
পাভেলকে বাহির থেকে ঘরবন্দি করে ফুঁপিয়ে ওঠে মেয়ে।যথেষ্ট হয়েছে।সে বাড়ি ফিরতে চায়।
ঘাড়ে ব্যথো পেয়ে চমকে ওঠে আজমিরি।দেখে পাভেলের বোবা ভাইটা।প্রচন্ড শক্তিতে আজমিরিকে সাপটে ধরে আজমিরিকে।ধাক্কা দিয়ে ফ্লোরে ফেলে দেয়।বিস্ময়ে আজমিরি চিৎকার করতেও ভুলে যায়।পাভেল না ওর এই ভাইটারই কতোরকম ইনোসেন্ট গল্প শোনাল।ওর ভাই গায়ে-গতরে বড় হলেও শিশুই রয়ে গেছে।কতদিক থেকে এখনও শিশুর মতই অক্ষম এবং অবুঝ সে!আজমিরি খুব খুব কান্না পায়।প্রাণপণে অদৃশ্য হতে চায় সে।তারপর দৌড়াতে থাকে,দৌড়াতেই থাকে।পেছনের পুরুষটা জান্তব ভাষায় কিসব বলে যায়।।

আজমিরি একটা শিরিষ বাগানে চলে আসে।পেছনে আপাতত কোন মানুষ কিংবা বিপদ নেই।এবার দৃশ্যমান হওয়া যায়।আর সহ্য হচ্ছে না।ক্লান্তি লাগছে।সে বৃষ্টিভেজা পিছল পথে হাটতে থাকে।হটাৎ,হটাৎ-ই তার মনে হয় পেছনে কেউ আসছে।সামনে ধানক্ষেত।কোথাও কেউ নেই।অথচ পেছনে কেউ আসছে…।দিশাহারা আজমিরি নাই হয়ে যায়!!!

ঘাড়ে ব্যথা করছে,দানবটা এখানেই চেপে ধরেছিল।
একসময় দাঁড়িয়ে পরে সে।হাহাকার চেপে ধরে তাকে।একী করেছে সে?নিশ্চুপ আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে আজমিরি।আকাশ বেয়ে কালো-কালো মেঘ জমেছে।হয়তো মেঘ কেটে যাবে,হয়তো বৃষ্টি হবে।শুধু একজনমে একটি মেয়ে অদৃশ্য থেকে যাবে।
এক নিরালা নদীর ঘাটে মন কেমন করা হাওয়া বয়ে যাবে,কেউ শুনবে,কেউ শুনবে না…


বাসটা বেহুদ্দা টাইপ ব্রেক চাপে।যাত্রীরা ঘুমের মধ্যে চমকে-চমকে ওঠে।আজমিরির ঘুম ভেঙ্গে যায়।বিরক্ত হয়ে পাশের সিটের ছেলেটার দিকে তাকায়।তার ঘাড়ের উপর হেলে পড়ে ঘুমুচ্ছে হাদারাম।ব্যথা হয়ে গিয়েছে।ঝটকা মেরে সরিয়ে দেয়।জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখে অন্ধকার পথঘাট।তেতো মন নিয়ে সেলফোনটা বের করে সে।৩.১৫ এ.এম।কী ভেবে জীসানকে এস.এম.এস করে আজমিরি- ”তোকে আসতে হবে না।হলে আমি একাই চলে যেতে পারবো।খবরদার আসবি না।আসলে তোর খবর আছে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মো. রহমত উল্লাহ্ আপনার গল্পটি পড়লাম। এতে মনে হলো পুরুষদের প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গী গতানুগতিক। বণর্না ভালো। যদিও গল্পের গল্পটি ...। সুন্দরের প্রতি মানুষের আকষর্ণ যেমন সৃষ্টিকর্তার অপার সৃষ্টি তেমিন বিপরীত লিঙ্গের প্রতিও...। এই যেমন ধরুন আপনার গল্পটি পড়ার আগ্রহ সৃষ্টিতে আমার ক্ষেত্রে কাজ করেছে ছবিতে দেখা আপনার অপার অলেৌকিক সেৌন্দর্য্য। অন্যরা হয়ত আমার মতো স্বীকার করবেন না এই কথাটি। এই আকষর্ণ কি মূল্যহীন? এই আকষর্ণ ব্যতীত কীভাবে টিকে থাকবে প্রেম? সকল পুরুষ যদি সকল নারীর প্রতি আকষর্ণহীন হয়ে পড়ে তবে...!
গতানুগতিক কী না,জানিনা। ফুল দেখে ভাল লাগল বলে কেউ যদি ফুল ছিড়ে কুটি-কুটি করে তবে তাকে পারলে প্রকাশ্যে নয়তো মনে মনে চড় কষাব আমি।আর নারী-পুরুষের কথা যদি আনেন তাহলে আমাদের চারপাশে অসংখ্য ভালবাসার গল্প রয়েছে,যার ভাললাগায় আমিও ডুবে যাই।কিন্তু সেসব গল্প আর আমার গল্পটাকে এক কাতারে ফেলতে চাই না। মন্তব্য ব্যাক্তিগতভাবে নেবেন না।এটা একান্তই আমার নিজস্ব চিন্তা যা অন্যের কাছে ভুল হলেও হতে পারে। আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
মিলন বনিক সুন্দর মনস্তাত্বাতিক গল্প...মনের ভাষার মাধুরী দিয়ে মনের সাথে কথোপকথন...অপূর্ব লেগেছে.....খুব ভালো লাগলো,....শুভ কামনা...সতত...
তানি হক জটিল রকম একটি গল্প লিখছ আপুনি ...মানে এই পাঠক মনটাকে ..নাড়িয়ে চারিয়ে...উল্টিয়ে পাল্টিয়ে কাহিল করে ছেরেছ ... এমনিতে ..একা ..তার পরে রাত .. নাহয় ভালো সাহস আছে আজমিরির ..কিন্তু আমি খুবই ভিতু ...গল্পের প্রতিটি লাইনে শুধু ক্ষণে ক্ষণে চমকে উঠেছি ..তবে শেষ অবধি ... সবকিছুই স্বপ্নের বেড়াজালে আটকে ছিল বলে হাঁফ ছারলাম ...তোমাকে ধন্যবাদ এই টানটান উত্তেজনায় ভরা রহস্য ময় গল্পটির জন্য ... অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা প্রিয় ছটাপু কে
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
তাপসকিরণ রায় গল্পের মধ্যে অনেকটা হেয়ালি ভাব দেখাগেলেও লেখার সাবলীলতা নজরে আসে।স্বপ্ন,তার মাঝে আবার অদৃশ্য হয়ে যাওয়ার ভিতরে পুরুষ চরিত্রের কিছু বিশ্লেষণ রয়ে গেছে--যা অনেকাংশে সত্য।সব কিছু মিলিয়ে গল্পটি ভাল লেগেছে।
সবাই সত্যটা স্বীকার করছে দেখে ভাল লাগছে।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
সৈয়দ আহমেদ হাবিব ..............চমৎকার....................
এফ, আই , জুয়েল # বাস্তবতার আলোকে স্বপ্নের এক মায়াবী খেলা । বিশের বিষ বড়ই মারাত্মক । স্বপ্নই জানিয়ে দিয়েছে আগাম দুঃস্বপ্নের স্বরলিপি । তাইতো একাই চলতে যেয়ে---,খবরের খবরকে অনেক বেশী ঘনীভূত করেছে ।---এরকম চমক জাগানিয়া ও রহস্যময় গল্প উপহার দেয়ার জন্য লেখিকাকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ ।।
আপনাকেও ধন্যবাদ সময় নিয়ে গল্পটা পড়ার জন্য।
মোজাম্মেল কবির অনেক লেখায় কিছু খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়। লেখাটায় খুঁজে পাওয়া গেছে... লেখা আপনাকে মুক্তি দিবেনা মনে হচ্ছে...
আশরাফুল হক গল্পটি পড়ে খুবই ভালো লেগেছে। সুন্দর একটি গল্প উপহার দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ।
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন চমৎকার গল্প, বর্ণনার ভঙ্গি আরো চমৎকার। শুভেচ্ছা রইল।

০৪ ফেব্রুয়ারী - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৮ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪